নারায়ণী রেজিমেন্ট

নারায়ণী রেজিমেন্ট হৈবে বাংলা ও বাঙালীর রেজিমেন্ট।

নারায়ণী রেজিমেন্ট হৈবে বাংলার রেজিমেন্ট মানে কলিকাতা পরিচালিত বাংলা ও বাঙালির রেজিমেন্ট। যা সাংসদের কথাত পরিস্কার। ভাই, হলদিয়া রাজবংশী কামতাপুরী বাদ দিয়া কয়জন অরাজবংশী বাঙালী মানষি নারায়ণী সেনার জন্যে আন্দোলন করিচে? দিল্লী গেইচে? গুলি খায়া মরিচে? এই রেজিমেন্ট ওত কোচ আর রাজবংশী জন্যে কোনো সিট কি সংরক্ষিত আছে? হায়ার পোস্টলাত অরাজবংশী থাকিবে আর লাইন ধরি […]

নারায়ণী রেজিমেন্ট হৈবে বাংলা ও বাঙালীর রেজিমেন্ট। Read More »

নারায়ণী রেজিমেন্ট ও তার ভবিষ্যৎ – সংক্ষেপে আলোকপাত।

১৯৪৯ সালের ৩০শে আগস্ট মিঃ ভি.পি. মেনন (Adviser, Minister of States, New Delhi) কুচবিহারের মহারাজা জগদ্দীপেন্দ্র ভুপ বাহাদুরের কাছে যে চিঠি [ ফাইল নম্বর/ No. F.15(19)-P-/49 dated 30/8/1949] টা পাঠিয়েছিলেন তাতে নারায়ণী সেনার ব্যাপারে ভবিষ্যৎ প্রস্তাবনা কি ছিল তা পরিস্কার ভাবে লেখা ছিল। কুচবিহার কে ভারতের সাথে যুক্ত করার ব্যাপারে যে এগ্রিমেন্ট হয়েছিল মহারাজার সাথে

নারায়ণী রেজিমেন্ট ও তার ভবিষ্যৎ – সংক্ষেপে আলোকপাত। Read More »

ক্ষত্রিয় সমিতি – লেখাইয়া অসীম রায়।

⚔️ক্ষত্রিয় সমিতি 🛡️ 1950 এর পর থাকি ক্ষত্রিয় সমিতি জাতির বাদে বিরাট সংখ্যক মানষি নিয়া  গণ আন্দোলন করিছে শুনং নাই, দেখংও নাই, কিন্তু নষ্ট করি দিবার চেষ্টা করিছে  দেখচঙ।  1) ব্রিটিশ শাসিত ভারত সরকার কোচ জাতি হিসাবে হামার পূর্ব পুরুষগুলাক হিসাবে গণনা করিলে উমরা প্রতিবাদ করিছে হামরা কোচ না হই ক্ষত্রিয়  ফলে জাতি দুই ভাগ হইছে

ক্ষত্রিয় সমিতি – লেখাইয়া অসীম রায়। Read More »