চাঁদের বুকত পোথ্থোম চারাগছ।

চাঁদের পিটিত এই পোথ্থোম কোন জৈব জিনিসের উবজন হৈল্। চাঁদের যে পাশখান পৃথিবীর উল্টাপাকে বা পৃথিবী থাকি দ্যাখা যায় না ঐ জাগাত চিনা যন্ত্রযান চ্যাং- 4 হাতে যে ছবি পাঠাইছে তাতে এই দৃশ্য দ্যাখা গেইচে। দীর্ঘমেয়াদী মহাকাশ গবেষণা হিসাবে চিনা মহাকাশ গবেষণা সংস্থার এটা একটা জলোলই পদক্ষেপ। 

বিগত 3 জানুয়ারি চাঁদের উল্টাপাকের মাটিত নামে এই চ্যাং-4 চন্দ্রযান। এই চন্দ্রযানত ছিল মাটি, তুলা আলু আর সৈরষার বিচি, ফ্রুট ফ্লাই নামে এক মাছির ডিমা, খামি নামে ইস্ট বা ছত্রাক যা দিয়া পাউরুটি বানা হয়। তাছাড়াও ভুতাত্ত্বিক গঠন পরীক্ষা নিরীক্ষা করার যন্ত্রপাতি ছিল এই চন্দ্রযানত। 

মহাকাশ গবেষণা সংস্থার কথা অনুযায়ী তুলার বিচি থাকি সব থাকি পোথ্থোমে চারা গছ হৈচে আর এই গছের চারাটা একটা কনটেইনার এর ভিতরা আছে। কনটেইনার এর ভিতরাত একটা কৃত্রিম পরিবেশ বা বায়োস্ফিয়ার তৈরী করা হৈবে যাতে একটা গাছ নিজে নিজেই মাটি থাকি খাবার, জল আর সূর্যের আলোর সাহায্যে বাঁচি থাকির পায়। 

গবেষকলার কথাত, চাঁদের বুকত আবহাওয়া খুবে পরিবর্তনশীল। কোনোসমায় খুব ঠান্ডা ফির কোনোসমায় খুবে গরম। কোনো কোনোসমায় তাপমাত্রা শূন্যের নিচত 175 ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত নামে ফির কোনো কোনোসমায় 100 ডিগ্রি সেলসিয়াস এর উপরা উঠি যায়। 

এই নাকান পরিবেশত বিচি হাতে গছের চারা গজানোর জন্যে স্বাভাবিক তাপমাত্রা, আদ্রতা আর মাটির গুনাগুন ধরি রাখা খুবে কঠিন কাজ। 

চাঁদত যেদু গাছ লাগা সম্ভব হয় তালে মহাকাশচারীলা নিজেদের খাবার নিজেই বানের পাইবে, তার জন্যে আর পৃথিবীত ফিরি আসির নাগিবে না খাবার নিয়া যাবার জন্যে।