November 2019

হামার ভাষার একটা নামের দাবি তোলা জরুলি ক্যানে?

এক ভাষা এক নাম। এই মুহূর্তে হামার ভাষার একটা নামের দাবি তোলা জরুলি ক্যানে? খুব তারাতারি দ্যাশের মাথাগনতি (জনগননা ২০২১)-র প্রক্রিয়া শুরু হবে। NPR (National Population Register)-র ওত যদি হামার ভাষার একটা নাম না থাকে তাইলে সঠিক তথ্য উঠি আসিবে না।  NPR-এর দায়িত্বে যে Enumerator (গণনাকারী)-র ঘর থাকিবেন সেটে হামার মানষি থাকিবেন হাতে গণা মাত্র […]

হামার ভাষার একটা নামের দাবি তোলা জরুলি ক্যানে? Read More »

কোচবিহার জেলাশাসকের করণ – কি নাম ছিল আগত? ভিটি থাপন অনুষ্ঠান।

1892 সালের 20শে ফেব্রুয়ারি  সৈন্ঝা 5টার সমায় প্রস্তাবিত ল্যান্সডাউন হলের ভিটি উদ্বোধন করেন মানী ভাইসরয় মহাশয়। ল্যান্সডাউন হলের জমিনের উপরা বিশাল শামিয়ানা টানেয়া তারে নিচত ঐ সমারোহ হৈচিল। দেশ বিদেশের ভাইল্যা অতিথি আসিছিল সেই দিনত। ভাইসরয়ক নিয়া মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণ সভার জাগাত নিয়া আইসেন। গার্ড অফ অনার আর অভিবাদন দিয়া জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার পর সভা আরম্ভ

কোচবিহার জেলাশাসকের করণ – কি নাম ছিল আগত? ভিটি থাপন অনুষ্ঠান। Read More »

কোচবিহার রাজ্যের জমির ভাগগুলা 1870 – 1880 AD

জোতদার, চুকানীদার, দরচুকানীদার, দরাদরচুকানীদার, তস্যচুকানীদার আর আধিয়ার ছাড়াও আরো ভালে কয়নাকান জমির অধিকারী ছিল কোচবিহার রাজ্যত (সমায়টা 1870 – 1880 সাল নাগাদ)। সেই জমির অধিকারীলা হৈল্ – 1. ব্রণ্মত্তর 2. মোকররী 3. প্যাটভাতা 4. বকসিস 5. দেবত্র 6. পীরোত্তর 7. জায়গীর ব্রণ্মত্তর  যে জমিন রাজা প্রতিপালনের জন্যে বামনোক দান করে তাক ব্রণ্মত্তর কয়। এই জমিন

কোচবিহার রাজ্যের জমির ভাগগুলা 1870 – 1880 AD Read More »

মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের নাবালক সমায়কালত কোচবিহার রাজ্যের জমি বিভাগ আর জমির অধিকার।

1883 সালের আগ পর্যন্ত অর্থাৎ মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের নাবালক সমায়কালত কোচবিহারের জমির বিভাগ আর তার অধিকার বা ভুমির স্বত্ববান কেমন ছিল তার খানেক বর্ণনা দেওয়া হৈল্। জমির বন্দোবস্ত 12 বছরের জন্যে ছিল, রাজা সাবালক হওয়ার (1862-1880 সাল, 18 বছরে সাবালক) পর আরো তিন বছর বলবৎ থাকিবে। পাট্টা যে বছরতে দেওয়া হৌক না ক্যানে সগারে মেয়াদ ঐ

মহারাজা নৃপেন্দ্রনারায়ণের নাবালক সমায়কালত কোচবিহার রাজ্যের জমি বিভাগ আর জমির অধিকার। Read More »

কবিতার নাম “কৃষকের ক্ষেত” – কবি রোহিত বর্মন।

কৃষকের ক্ষেত 📝রোহিত বর্মন চারিদিকে সোনালী রঙে ভরা মাঠ রোজ সকালে সবাই মিলে চলে হাট। যেই দিকে দুনয়ন যায় শস্য ভরা চারিদিকে কৃষকের ক্ষেত দিয়ে মোরা। রোজ সকালে চাষির দল চলছে মাঠে সকাল-বিকাল সবাই মিলে ধান কাটে। এই ধান দিয়ে তৈরি হয় চাউল ওই চাউল দিয়ে সেবা করবে বাউল। বলদ দিয়ে করছে কৃষক মাঠ চাষ

কবিতার নাম “কৃষকের ক্ষেত” – কবি রোহিত বর্মন। Read More »

চিকনা ধনীর নাতি নাতনি – জাতি না মাটি?- নাই কোনো টানাটানি/ বাস্তবচিত্র

চিকনা ধনীর নাতি নাতনি – জাতি না মাটি?- নাই কোনো টানাটানি।। সমারু ঘর পাঁচ ভাই, চাইর বোইনি (জাতি কোচ রাজবংশী, যায় যেটা ভাবেন)। সমারুর বাপ ছিল চিকনা ধনী, জাগা জমি ছিল 60-70 বিঘা। জমির উপরায় উমার সংসার চলে। সমারু আর তার ছোটোজন বাদ দিয়া বাকী তিন ভাই চাকরী করে। দুই জন বিএসএফ আর একজন হাইস্কুলের

চিকনা ধনীর নাতি নাতনি – জাতি না মাটি?- নাই কোনো টানাটানি/ বাস্তবচিত্র Read More »

কবিতার নাম “মুই কায় … ?” – কবি রোহিত বর্মন। 

মুই কায় … ?  📝রোহিত বর্মন মুই কায়?      উপেন। মুই তো মোক চিনির না পাছো! তোক তো ভাল করি চিনির পাছো। জানিস উপেন মুই জানো না মোর নাম কি? কিন্তুু জানিস উপেন তোর নাম কি, মুই জানো। মোর শিক্ষা ছিল মনে হয় পুথিগতা! তোর শিক্ষা ছিল মনে হয়, পুছোং রতা। জানিস উপেন নৈজ্জা

কবিতার নাম “মুই কায় … ?” – কবি রোহিত বর্মন।  Read More »

একশরণনাম ধর্ম- গুরু দেব নাম ভক্ত – শ্রীমন্ত শঙ্করদেব

শঙ্করদেব গত হন 1490 শকের 21শে ভাদর, শুক্লাপক্ষর দুতিয়া তিথিত।শ্রী শ্রী দামোদর চরিতত ল্যাখা আছে –‘মধুপুরে সত্র পাতি তথাতে থাকিয়া। বৈকুন্ঠক গেলা নরদেহক এরিয়া।’ ডঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়ের কৈচেন – “মধ্যযুগত আসামত গোটায় ভারতীয় পরম্পরা রক্ষা করা দুইজন মহান কবির জন্ম দিচিলেন – শ্রীশঙ্করদেব ও মাধবদেব। আসামের জাতীয় আর সাংস্কৃতিক জীবনত এই দুই মহাপুরুষের প্রভাব

একশরণনাম ধর্ম- গুরু দেব নাম ভক্ত – শ্রীমন্ত শঙ্করদেব Read More »

কবিতার নাম “কামতা মাওয়ের রুপ” – কবি রোহিত বর্মন

কামতা মাওয়ের রুপ 📝রোহিত বর্মন, ১১/০৯/১৯ কামতা মোরে হে মাও তোমারে যে মুই ছাও। দুই চোখ যায় যেদি তোমাকে দেখোং খালি সেদি। রসত ভরা এই গাও গর্ব করিম তোমার ছাও।। আখ খুলি দেখি হামা চার পাশত তোমায় তোমা। তিস্তা তোর্সা তোমার বুখত গরিবের দেয় ভাত মুখত। ঠাকুর সম্রাট জন্ম নিছে হামাক কতো জ্ঞান দিছে। বিশ্ব

কবিতার নাম “কামতা মাওয়ের রুপ” – কবি রোহিত বর্মন Read More »

অণুগল্প : “এক বাউদীয়ার কাহানি” – রোহিত বর্মন

এক বাউদীয়ার কাহানি বাউদীয়া কথা খান হুইল রাজবংশী মানষিলার এখান প্রচলিত কথা। এই বাউদীয়া কথার অর্থ হুইল যায় যায় কাম কামাই না করিয়া সারাদিন ঘুরিয়া বেড়ায়, ওমাকে বাউদীয়া কয়। সুশীল নাম তার করে না কোন কাম। সাকাল হুলে বিড়ায় বাড়ি থাকি, আইতোত আইসে ফিড়ি বাড়ি। বাপ কয় হায় রে সুশীল এমন করি বেড়ালে হুইবে কিতা

অণুগল্প : “এক বাউদীয়ার কাহানি” – রোহিত বর্মন Read More »