শিলিগুড়ির বুকত 40 কাঠার জমির মধ্যে অন্তত 10 কাঠা যদি কামতাপুরী কোচ রাজবংশী সামাজিক সংগঠনক দান করিলেন হয়। 

শিলিগুড়ির 43 নম্বর ওয়ার্ডের বর্মন পাড়ার বাসিন্দা শ্রী কবিলাল বর্মন (Kabilal Barman) মহাশয়, 40 ( চল্লিশ ) কাঠা জমি (নাই নাই করি 6 কোটি টাকা সরকারী মূল্য ) প্রাথমিক আর উচ্চ বিদ্যালয়ের জন্যে পশ্চিমবঙ্গ সরকারক দান করিবার ইচ্ছা প্রকাশ করিছেন। 41 নম্বর ওয়ার্ডের পাটেশ্বরী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জমিও নাকি উমারে দান করা যা এলা জুনিয়র হাই স্কুল হৈছে। 

আর পাটেশ্বরী প্রাইমারি স্কুলত যে জমি দান করছিল আগত সেই হিসাবে স্কুলের নাম তো উমারে নামত করা উচিত ছিল। কিন্তুক সেইটা করা হয় নাই। হামরা তো এলা সেনে জানির পাইলোং যে পাটেশ্বরী প্রাইমারি স্কুলের জমি উমারে দান করা ছিল। 

সরকারক জমি দান করি উমার কি লাভ? ব্যাপারটা আপেক্ষিক, কারন সরকারও মিছাং এখনা কার্লভার্ট বানাইল কি না বানাইল সাইনবোর্ড আগত যায়া হাজির, ফলাও করি নাম পরকাশ। এক্ষেত্রত তো কি ঐনাখান হৈবেনা যে এইটা মন্ত্রীর সাফল্য কারন উমরা দারুন ম্যানেজ করিছে জমিটা পাওয়ার ব্যাপারে। পেপারত ল্যাখা হৈবে ফলাও করি মাননীয় মন্ত্রী মশাই অমুক বিদ্যালয় উদ্বোধন করিলেন, মার্বেল পাথরত খোদাই করা থাকিবে মন্ত্রীর নাম আর সরকারের নাম। আর যায় জমি দান করিলেক তাক হয়ত নিমন্তন দিবে উদ্বোধনের দিন তারপরে কোনো নিশানাই থাকিবেনা। কামতাপুরী কোচ রাজবংশী মানষি দীর্ঘদিন থাকি এই ঠকন ঠকি আসিছে। দান করা বা দানবীর হওয়াটাও আপেক্ষিক আর প্রচার সাপেক্ষ। ভাইরাল হৈলে 500 টাকা দান করিলেও মহাদানবীর হওয়া যায় আর না হৈলে 6 কোটি টাকাও রসাতলে। 

কামতাপুরী কোচ রাজবংশী সমাজ আজি কোনো অনুষ্ঠান করির গেইলে অডিটোরিয়াম পায় না, ইচ্ছা করি বেশী দাম চাওয়া হয়। পারমিশন নিয়া প্রশাসনিক টালবাহানা। এইনাকান ভুরি ভুরি অভিযোগ সৌগ সমায় সোসাল মিডিয়াত পাওয়া যায় অথচ এটিকার বেশীরভাগ স্কুল কলেজের জমিদাতা কোচ রাজবংশী মহান মানষিলা। সরকার তথা সরকারের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট এটি  সতাল মাওয়ের নাকান ভাবনা প্রকাশ করে বিভিন্ন সমায়ে। 

তবে মাননীয় কবিলাল বর্মন মহাশয়ের জমি দানের ব্যাপারে কিছু কানাঘুষা খবরও শোনা যাবার ধৈরছে সেইলাক বেশি পাত্তা না দিয়া রাজবংশী ডেভেলপমেন্ট বোর্ড আগে আসির পায়। রাজবংশী ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের মানষিলার সৎ সাহস থাকিলে একবার দ্যাখা করির পায় উমার সাথত। কারন উমরা 10 কোটি টাকার ঘর দেয় কোচ রাজবংশী গরীব মানষিক আর এদি এক কোচ রাজবংশী মানষি একলায় 6 কোটি টাকার জমি সরকারক দান করে। 40 কাঠা জমির মধ্যে অন্তত 10কাঠা জমি যেদু হামার কোচ রাজবংশী সামাজিক সংগঠনক দিলেন হয় তালে আর সরকারেরটে হাত পাতিবার নানাগে। তোমার ইচ্ছার পোতি শ্রদ্ধা থাকিল্ আরো একবার ভাবি দ্যাখেন। 

এবার শিলিগুড়ি শহরত পাড়ার নাম নিয়া সাম্রাজ্য বিস্তারের কিছু কথা নিচত দেওয়া হৈল্। জানি রাখো। 

তোমরালা কী জানেন শিলিগুড়ি শহরের বিভিন্ন পাড়া গুলার আসল নাম আর পশ্চিমবঙ্গ সরকার এটিকার পুরানা নামগুলা কোন আইনে পরিবর্তন করিছে?

পরিবর্তিত নামলা হৈল্


হাকিম পাড়া =দর্প নারায়ণ চৌধুরী জোত

আলুপট্টি =নানু মিয়ার জোত

বাবু পাড়া =রায় সরকার জোত

মিলন পল্লী =হরসুন্দরী জোত

কলেজ পাড়া =বাবু মিয়ার জোত

দেশবন্ধু পাড়া=বীর সিং, টিকা সিং জোত

ভারত নগর=কলেন সিং জোত

(সোসাল মিডিয়া থাকি নেওয়া)