কোচ রাজবংশী কামতাপুরী ভাষা কৃষ্টি সংস্কৃতি

VSarkar
facebook mask

FB Face / FB Mask  কোচ রাজবংশী কামতাপুরী ভাষা কৃষ্টি  সংস্কৃতি

ফেসবুকত অনেক (বেশীরভাগ কৈলেও বোধায় ভুল কওয়া হৈবে না) কোচ রাজবংশী মানষির দুইটা রুপ। একটা মুখ আর একটা মুখোশ। কিন্তুক কোনটা মুখ আর কোনটা মুখোশ উমরা বোধায় ট্যার পায়না বাকী দুনিয়া ট্যার পাইলেও। অনেক মানষিক দেখা যায় ফেসবুক গ্রুপলার ভিতরা নিজের ভাষা, কৃষ্টি, সংস্কৃতি আর খাবারদাবার নিয়া খুবে সক্রিয়। কিন্তুক তোমরা যেলা উমার প্রোফাইল টাইমলাইন ঘাটিবেন কোনো ভাষা কৃষ্টি সংস্কৃতি বা খাবারের গুরুত্বপূর্ণ কোনো পোস্ট খুঁজিবার জন্যে সেলা মনেই হৈবেনা যে এই মানষিটা তোমার সংস্কৃতির। বাংলা – হিন্দি – ইংরেজীত মেলা জিনিস পাইবেন কিন্তুক নিজের কিছুই পাইবেন না। 

ক্যা পাইবেন না এলা বোঝো। এলা বোঝো যাক তোমরা নিজের ভাষা কৃষ্টি সংস্কৃতির মানষি ভাবির ধৈরচেন আসলে ওটা ছিল উমার মুখোশ। আসল মুখ তো দেখিলেন এলাস্যানে যেটি উমরা গ্রুপ বাদ দিয়া বায়রার দুনিয়াক দ্যাখের চায়।

একটা কতা পরিস্কার করি বুঝি নেন-
ফেসবুক প্রোফাইল টাইমলাইনের পোস্ট হৈল্ – মুখ
ফেসবুক গ্রুপের ভিতরা পোস্ট – মুখোশ। কারো কারো মুখ বা মুখোশের কোনো ব্যাপার নাই বায়রায় কি আর গ্রুপের ভিতরায় কি (যদিও সংখ্যায় কম) 

যায় খালি গ্রুপের ভিতরা পেল্কা বা ছ্যাকা বানায় কামতাপুরী /রাজবংশী ভাষা দিয়া তার ওটা মুখোশ।

নিচের দুইটা লাইন ঠাকুর পঞ্চানন বর্মার  (সম্ভবত)

maoer bhasha

কোচ রাজবংশী মানষি যদ্দিন এই মুখোশ পিন্দি চলিবে তদ্দিন উমার সার্বিক উন্নতি হৈবেনা। ধ্রুবসচাং কতা। ফেসবুকতে এই সংকোচ, এই আরষ্টতা, তালে বুঝিরে পাবার ধৈরচেন স্বাভাবিক জীবনযাত্রাত কতটা নিজক সংকুচিত করি থোয়। মানষি তো ঘারের উপরা চড়ি বৈসে এইজন্যে। কারন, অন্য মানষি দ্যাখে আর কয় – এইলা মানষির মুখ দিয়া নিজের ভাষাটাও না বিড়ায় এইলা আর কি করিবে নিজের আর সমাজের উন্নতি, কামলাগিরি ঠিক আছে এইলার জন্যে। বাস্তবেও ব্যাপারটা এইনাকানে। রাজনৈতিক কামলা – সামাজিক কামলা – সাংস্কৃতিক কামলা।

সুতরাং আঈ ভাষা কৃষ্টি সংস্কৃতি যাই হোক না ক্যানে সেটাই বাইরার দুনিয়াক গর্বের সাথত দেখানো উচিত। এতেই পূর্ণত্ব প্রাপ্তি ঘটিবে নাহৈলে বংশ পরম্পরায় তলত থাকা খাইবে। 


# Facebook face and facebook mask - Koch Rajbanshi Kamatapuri Culture